ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুলাই সনদ নিয়ে জট, ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা

  • প্রতিবেদক
  • আপডেটের সময়: ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ১৭ সময় দেখুন

আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে আন্তরিক হলেও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর বিরোধে সংকট তৈরি হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের সময়সূচি পেছানোর কোনো সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন।

 

তবে সনদ বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধনের বিষয়টি ঘিরে দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ স্পষ্ট। জামায়াত ও এনসিপি নির্বাচনের আগে সনদের পূর্ণ বাস্তবায়ন চাইলেও বিএনপি ও অধিকাংশ দল নির্বাচন শেষে নতুন সংসদের মাধ্যমে কার্যকর করার পক্ষে। জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল নিষিদ্ধ, পিআর পদ্ধতি চালুসহ নানা দাবিতে রাজনীতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।

 

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তবে এখনও কোনো সুস্পষ্ট সমঝোতায় পৌঁছানো যায়নি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, সংকট নিরসন না হলে নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে এবং দেশে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।

 

বিশেষজ্ঞদের মত, নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুত একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরই হচ্ছে স্থিতিশীলতা ফেরানোর একমাত্র পথ।

18 / 5,000 আপনার মন্তব্য লিখুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

লেখক সম্পর্কে তথ্য

Admin

২৯ অক্টোবর থেকে ঢাবিতে ভর্তির আবেদন শুরু

জুলাই সনদ নিয়ে জট, ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা

আপডেটের সময়: ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে আন্তরিক হলেও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর বিরোধে সংকট তৈরি হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের সময়সূচি পেছানোর কোনো সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন।

 

তবে সনদ বাস্তবায়নে সংবিধান সংশোধনের বিষয়টি ঘিরে দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ স্পষ্ট। জামায়াত ও এনসিপি নির্বাচনের আগে সনদের পূর্ণ বাস্তবায়ন চাইলেও বিএনপি ও অধিকাংশ দল নির্বাচন শেষে নতুন সংসদের মাধ্যমে কার্যকর করার পক্ষে। জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল নিষিদ্ধ, পিআর পদ্ধতি চালুসহ নানা দাবিতে রাজনীতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।

 

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তবে এখনও কোনো সুস্পষ্ট সমঝোতায় পৌঁছানো যায়নি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, সংকট নিরসন না হলে নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে এবং দেশে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।

 

বিশেষজ্ঞদের মত, নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুত একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরই হচ্ছে স্থিতিশীলতা ফেরানোর একমাত্র পথ।